মনিরুজ্জামান মনিঃ
খুলনার কয়রা উপজেলা সদরে ভাই ভাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপে হামলা ও হয়েছে। আহতদের মধ্যে মুনসুর গাইনের লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। কয়রা বিএনপির অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে উন্নত সদস্য সচিব নুরুল আমিন বাবুলের নেতৃত্ব চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হামলার ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। পাওয়া গেছে। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১ টার দিকে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
দোকান মালিক মনিরুজ্জামান জানান, আমি উল্লেখ্য হামলাকারীদের বিরুদ্ধে দোকানে পৌঁছানোর পর বিএনপির সদস্য আগস্টের পর কয়রা থানায় ঘাট দখল, ঘের সচিব বাবুলের ফোন পাই। ফোনে আমাকে দখল, জমি দখল চাঁদাবাজি ও লুটপাটসহ গালিগালাজ করা হয় এবং দোকানে অবস্থান বিভিন্ন অপরাধের অভিযোগ রয়েছে। করতে বলা হয়। কিছুক্ষণের মধ্যেই কয়রা তাদের দাপটে কয়রায় সাধারণ জনগণ থানা যুবদলের আহ্বায়ক শরিফুল আলম ও সদস্য সচিব মোতাসিম বিল্লাহর নেতৃত্বে ৫০-৬০ জনের একটি সন্ত্রাসী দল দোকানে হামলা চালায়। তারা দোকানে ব্যাপক ভাঙচুর করে এবং মালামাল ও টাকা লুটপাট করে নিয়ে যায়।
জানা যায়, হামলায় দোকানের মালিক মনিরুজ্জামানসহ মুনসুর গাইন (৫৫), আল মামুন (৩০) এবং নূরুল হুদা (৫০) গুরুতর আহত হন। আহতদের তাৎক্ষণিক কয়রা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
নাম প্রকাশ না করার স্বার্থে ভুক্তভোগী একজন জানান, আওয়ামীলীগ আমলে কয়রায় লুটপাটের পরিস্থিতি ছিল, এখনো একটি গ্রুপ সেই একই কাজ করে যাচ্ছে। প্রশাসন ও রাজনৈতিক দলকে তিনি এসমস্ত দুর্বৃত্তদের কঠোর হাতে দমন করার অনুরোধ করেন।
কয়রা থানা অফিসার ইনচার্জ... বলেন, হামলার ঘটনার কথা জেনেছি এবং ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। তবে এ বিষয়ে আহতদের কাছ থেকে এখনও থানায় কোনো লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়নি। অভিযোগ পেলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।